
কৃমি
কৃমি হলো এক ধরণের পরজীবি যা অন্ত্রে বাস করে। কিছু কৃমি ডিম্বাণু হিসেবে মানুষের মুখের মাধ্যমে প্রবেশ করে। আবার কিছু লাভা হিসেবে ত্বকের মাধ্যমে প্রবেশ করে। কৃমি অনেক সময় মানুষের যকৃত এবং অন্য অঙ্গতেও আক্রমণ করতে পারে।
কৃমির প্রকারভেদ কৃমি কয়েক প্রকারের/ধরণের হয়: যেমন-
গোল কৃমি : এগুলো সাধারণত গোল, পাতলা, সাদা বা গোলাপী রঙের হয় এবং ১০-১২ ইঞ্চি লম্বা হয়।
সুতা কৃমি : এগুলো সুতার মত, ছোট, পাতলা এবং সাদা রঙের হয়।
বক্র কৃমি : এগুলো আকারে খুবই ছোট, গারো গোলাপী রঙের হয়। এগুলো খালি চোখে দেয়া যায় না।
ফিতা কৃমি : এগুলো ২-৩ মিটার লম্বা এবং সমান হয়।
দূষিত খাবার এবং পানি গ্রহণের ফলে
কৃমিতে আক্রান্ত ব্যক্তির মলের মাধ্যমে
মাটি থেকে শরীরের চামড়ার মাধ্যমে
প্রতি ছয়মাসে বা বছরে শিশুদের কৃমি নাশক ঔষধ খাওয়াতে হবে।
শিশুকে খাওয়ানেরা পাশাপাশি বাড়ীর সবাইকে কৃমি নাশক ঔষধ খাওয়াতে হবে
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবনের পাশাপাশি ডাক্তারের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ করতে হবে
খাবার ও পানি সবসময় নিরাপদ ও পরিষ্কার হতে হবে
খাবার খাওয়া ও তৈরি করার আগে, খাবার পরিবেশনের সময়, খেলাধূলা করার পর এবং পায়খানা ব্যবহারের পর হাত ভালোভাবে পরিষ্কার করে ধুতে হবে।
রান্নার সময় ভালোভাবে শাক সবজি, মাছ, মাংস ধুয়ে রান্না করতে হবে।
রান্না করা খাবার ভালোমত ঢেকে রাখতে হবে
পায়খানা (Toilet) সব সময় পরিষ্কার রাখতে হবে
হাতের নখ সব সময় ছোট এবং পরিষ্কার রাখতে হবে
বাইরে বের হওয়ার সময় জুতা বা স্যান্ডেল পড়তে হবে
আরও জানুন ...